• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
শিরোনাম
  • বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা হোটেল কোনটি? এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য খুব দূরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। কারণ পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে সস্তা আবাসিক হোটেল বলে ধারণা করা হয় যেটিকে, সেটির অবস্থান বাংলাদেশেই। এবং তাও আবার এই ঢাকা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলে বুড়িগঙ্গা নদীর বুকে। পৃথিবীর সবচেয়ে সস্তা ভাসমান  আবাসিক  হোটেল!। ছবি: জীবন আহমেদ
    বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা হোটেল কোনটি? এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য খুব দূরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। কারণ পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে সস্তা আবাসিক হোটেল বলে ধারণা করা হয় যেটিকে, সেটির অবস্থান বাংলাদেশেই। এবং তাও আবার এই ঢাকা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলে বুড়িগঙ্গা নদীর বুকে। পৃথিবীর সবচেয়ে সস্তা ভাসমান আবাসিক হোটেল!। ছবি: জীবন আহমেদ
  • এটি মূলত একটি ভাসমান হোটেল, যেটি বুড়িগঙ্গার উপর পাঁচটি পৃথক নৌকার উপর গড়ে তোলা হয়েছে। মাত্র ৩০ টাকা ভাড়া হলেও, তার বিনিময়ে এ হোটেলে যেসব সুবিধা মেলে, তাকে আশাতীতই বলা চলে। ছবি: জীবন আহমেদ
    এটি মূলত একটি ভাসমান হোটেল, যেটি বুড়িগঙ্গার উপর পাঁচটি পৃথক নৌকার উপর গড়ে তোলা হয়েছে। মাত্র ৩০ টাকা ভাড়া হলেও, তার বিনিময়ে এ হোটেলে যেসব সুবিধা মেলে, তাকে আশাতীতই বলা চলে। ছবি: জীবন আহমেদ
  • ঘরগুলো খুব ছোট হতে পারে, একটি কম্যুনাল ব্যাংকের চেয়ে আকারে খুব বেশি বড় হবে না; তবে সার্বক্ষণিক পানি এবং টয়লেটের ব্যবস্থা ঠিকই আছে। তবে খাবার আলাদা করে কিনে খেতে হয়। ছবি: জীবন আহমেদ
    ঘরগুলো খুব ছোট হতে পারে, একটি কম্যুনাল ব্যাংকের চেয়ে আকারে খুব বেশি বড় হবে না; তবে সার্বক্ষণিক পানি এবং টয়লেটের ব্যবস্থা ঠিকই আছে। তবে খাবার আলাদা করে কিনে খেতে হয়। ছবি: জীবন আহমেদ
  • এই হোটেলটি পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। তবে শুধু পর্যটকরাই যে এ হোটেলে রাত কাটায় তা নয়। স্থানীয় অনেক মানুষ যাদের স্থায়ী আবাসন ব্যবস্থা নেই কিংবা দিন মজুর- তারাও মাঝেসাঝেই এই হোটেলে চলে আসে কয়েকটা রাত খুব কম খরচে কাটিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে।  ছবি: জীবন আহমেদ
    এই হোটেলটি পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। তবে শুধু পর্যটকরাই যে এ হোটেলে রাত কাটায় তা নয়। স্থানীয় অনেক মানুষ যাদের স্থায়ী আবাসন ব্যবস্থা নেই কিংবা দিন মজুর- তারাও মাঝেসাঝেই এই হোটেলে চলে আসে কয়েকটা রাত খুব কম খরচে কাটিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। ছবি: জীবন আহমেদ
  • প্রতিটি অতিথিকে একটি করে লকারের মত দেয়া হয় যাতে তারা তাদের জিনিসপত্র সেখানে নিরাপদে গচ্ছিত রাখতে পারে। একসাথে প্রায় চল্লিশ জনের মত অতিথি প্রতি রাতে ৩০ টাকার বিনিময়ে থাকতে পারে এই হোটেলে, এবং এমন অনেকেও আছে যারা একটানা তিন মাসের বেশিও এই হোটেলে থেকে যায়। ছবি: জীবন আহমেদ
    প্রতিটি অতিথিকে একটি করে লকারের মত দেয়া হয় যাতে তারা তাদের জিনিসপত্র সেখানে নিরাপদে গচ্ছিত রাখতে পারে। একসাথে প্রায় চল্লিশ জনের মত অতিথি প্রতি রাতে ৩০ টাকার বিনিময়ে থাকতে পারে এই হোটেলে, এবং এমন অনেকেও আছে যারা একটানা তিন মাসের বেশিও এই হোটেলে থেকে যায়। ছবি: জীবন আহমেদ
  • অনুসন্ধানে জানা যায়, হাউস বোট থেকেই নৌকায় ভাসমান হোটেলের চিন্তা-ভাবনা আসে। অতীতে ভাগ্যকুলের কুণ্ডু জমিদার ও ঢাকার নবাবদের একাধিক রাজকীয় প্রমোদতরি বুড়িগঙ্গায় ভাসমান অবস্থায় থাকত। এসব প্রমোদতরি বিভিন্ন রাজকীয় অতিথি কিংবা রাষ্ট্রীয় সফরে ব্যবহৃত হতো। এর মধ্যে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৯৮ সালে ঢাকায় এসে কুণ্ডুদের প্রমোদতরি এবং ১৯২৬ সালে নবাবদের হাউস বোট ব্যবহার করেছিলেন।
    অনুসন্ধানে জানা যায়, হাউস বোট থেকেই নৌকায় ভাসমান হোটেলের চিন্তা-ভাবনা আসে। অতীতে ভাগ্যকুলের কুণ্ডু জমিদার ও ঢাকার নবাবদের একাধিক রাজকীয় প্রমোদতরি বুড়িগঙ্গায় ভাসমান অবস্থায় থাকত। এসব প্রমোদতরি বিভিন্ন রাজকীয় অতিথি কিংবা রাষ্ট্রীয় সফরে ব্যবহৃত হতো। এর মধ্যে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৯৮ সালে ঢাকায় এসে কুণ্ডুদের প্রমোদতরি এবং ১৯২৬ সালে নবাবদের হাউস বোট ব্যবহার করেছিলেন।
  • ঘরগুলো খুব ছোট হতে পারে, আর এই ঘর গুলো দেখতে ঠিক ট্রেনের ক্যাবিনের মত, তবে সার্বক্ষণিক পানি এবং টয়লেটের ব্যবস্থা ঠিকই আছে। তবে খাবার আলাদা করে কিনে খেতে হয়। ছবি: জীবন আহমেদ
    ঘরগুলো খুব ছোট হতে পারে, আর এই ঘর গুলো দেখতে ঠিক ট্রেনের ক্যাবিনের মত, তবে সার্বক্ষণিক পানি এবং টয়লেটের ব্যবস্থা ঠিকই আছে। তবে খাবার আলাদা করে কিনে খেতে হয়। ছবি: জীবন আহমেদ
close