‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা সরকারের বড় সাফল্য’
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও প্রধান অপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সাফল্য।
জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার (৭ জুন) দুপুরে আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সম্পর্কিত খবর
মন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি আমাদের সরকারের সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী কার্যক্রম ও গণহত্যা সংগঠনকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা ও প্রধান অপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করা।
তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে এ পর্যন্ত মোট ৫৩টি মামলা বিচারের জন্য গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে ৩১টি মামলার রায় প্রদান করা হয়েছে, বাকিগুলি বিচারাধীন আছে।
আপিল বিভাগ কর্তৃক চূড়ান্তকৃত ৭টি মামলার মধ্যে ৬টি মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর করা হয়েছে। এছাড়া, ২৫ মার্চকে ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের পঞ্চম বাজেট এটি। ওইদিন দুপুর ১টায় ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটির বাজেট উপস্থাপন শুরু করেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ২ লাখ ৯৬ হাজার ২০১ কোটি টাকা।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদ ভবনে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য এই বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এরপর মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পাওয়া প্রস্তাবিত বাজেটে সম্মতিসূচক স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
/এসএম
৮ হাজার বর্গফুট জায়গা ও ২টি গাড়ি থাকলে সারচার্জ
সবার জন্য পেনশনের প্রস্তাব অর্থমন্ত্রীর
ব্যয় বাড়বে ছোট ও পুরনো ফ্ল্যাটে
আরও এক হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব
‘২০৪১ সালে বাংলাদেশ সুখী, সমৃদ্ধ উন্নত দেশ হবে’
সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন কেনাকাটায় ৫% ভ্যাট
প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৮ শতাংশ
সমৃদ্ধ বাজেট, লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে প্রবৃদ্ধি
এ বাজেটে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে
দেশি ফোনের দাম কমলেও বাড়বে বিদেশি ফোনের