যে ৩ কারণে বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক উচিত নয়
প্রিয় বন্ধুর প্রতি ভালবাসা,আকর্ষণ ও স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি বিচার করলে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক দারুণ ব্যাপার মনে হতেই পারে। কিন্তু বিষয়টি কতোটা যৌক্তিক বা ইতিবাচক? গবেষণায় দেখা গেছে, এক্ষেত্রে বন্ধুত্বের সীমানা অতিক্রম করা একেবারেই উচিত নয়। কেননা এর থেকে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়।
সম্পর্কিত খবর
বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বিষয়টি কটু হলেও সত্য, বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের পর বন্ধুত্ব আর আগের মতো থাকে না। মিলনের পর পরস্পরের প্রেমে জড়ানো ও পরস্পরের প্রতি অনুভূতি সংযত করা গেলেও ইতিমধ্যে বিষয়টি ফ্রেন্ডস-উইথ-বেনিফিটস পর্যায়ে পৌঁছে যায়। দেখা যায়, এতে কেউ একজন আঘাত পেয়ে সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যায়।
ভালোবাসার সূচনা বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের পর তার প্রতি ভালো লাগা জন্মানোটা স্বাভাবিক। তবে হয়তো অপর পক্ষ থেকে তেমন রেসপন্স না পাওয়া যেতে পারে। এর ফলে শুধু প্রিয় বন্ধুকে হারাবেন তা নয়, এতে মনও ভেঙে যাবে। ফলে নিজের মধ্যে হিংসা ও প্রিয় বন্ধুকে অন্যের সঙ্গে মেলামেশায় দেখা পীড়া দিয়ে বেড়াবে। এতে ভালোবাসার সূচনা থেকে সম্পর্ক নষ্ট হবেই।
অন্যদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি
বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে তা সমাজে ভালো চোখে দেখা হবে না এটাই স্বাভাবিক। এতে অন্য বন্ধুদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হবে। বিশেষত আপনারা দুজন যদি একই বন্ধুদের সঙ্গে ঘোরেন,বাকিরা কিন্তু আপনাদের থেকে দূরে চলে যাবে। এর ফলে আপনার মধ্যে হতাশা তৈরি হবে।
সুতরাং বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর আগে বিষয়টি আবারও ভেবে দেখুন।