বিক্রি কম হলেও সংখ্যায় এগিয়ে কবিতার বই
বইমেলায় কবিতার বইয়ের বিক্রি কম। তবে প্রকাশ সংখ্যার দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছে কবিতার বই। বাংলা একাডেমির জনসংযোগ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এবারের বইমেলায় গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ৪৮৯টি কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে। পরের অবস্থানে রয়েছে উপন্যাস (২৭২টি) ও গল্পগ্রন্থ (২৬৬টি)।
বইমেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে জানা গেছে, এবার তরুণ কবিদের বই বেশি বের হচ্ছে। তবে সেসব বইয়ের বিক্রি খুবই কম। এ প্রসঙ্গে কবি পিয়াস মজিদ বলেন, তরুণরা কবিতা লিখছে, এটা আমাদের আশাবাদী করে।
সম্পর্কিত খবর
এবারের মেলায় প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য কবিতার বইগুলো হলো- প্রথমা এনেছে পিয়াস মজিদের ‘ক্ষুধা ও রেস্তোরাঁর প্রতিবেশী’ ও পাঞ্জেরী এনেছে তার ‘প্রেমপিয়ানো’, অন্যপ্রকাশ এনেছে হক ফারুকের ‘নিঃসঙ্গতার পাখিরা’, বাতিঘরের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কবিতাভবন এনেছে আহমেদ মুনিরের ‘জেল রোডের প্রেমগীত’, নৃ প্রকাশনী এনেছে সরোজ মোস্তফার কাব্যগ্রন্থ ‘লাল রক্তের ব্রহ্মাংশ’, আলতাফ শাহনেওয়াজের ‘কলহ বিদ্যুৎ’, মুয়িন পারভেজের ‘সঞ্জয় উবাচ’, আসমা বীথির ‘এসো হে জন্ম’, রিমঝিম আহমেদের ‘ময়ূরফুলের সন্ধ্যা’।
এছাড়াও শ্রাবণ প্রকাশনী এনেছে ওয়ায়েদ আকাশের কবিতাগ্রন্থ ‘স্বতন্ত্র কবিতা’, অনন্যা এনেছে মহাদেব সাহার ‘কোথায় পাই দিব্যজ্ঞান’, কবি প্রকাশনী এনেছে রেজাউদ্দিন স্টালিনের ‘সরলার সংক্ষিপ্ত জীবনী’, হাওলাদার প্রকাশনী এনেছে শহীদ কাদরীর ‘কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই’, অন্যপ্রকাশ এনেছে শিহাব শাহরিয়ারের ‘পড়ে থাকে অহংকার’, শুদ্ধপ্রকাশ এনেছে ইসমত শিল্পীর ‘কুয়াশার দিনলিপি’।