Most important heading here
Less important heading here
Some additional information here
Emphasized textSome additional information here
Emphasized textরাঙামাটিতে ঘূর্ণিঝড় তিতলি’র প্রভাবে ভারী বর্ষণ হলে পাহাড় ধসের আশঙ্কা থাকায় রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের সর্তকতা ও নিরাপদে সরে যেতে মাইকিং করেছেন স্থানীয় প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় তিতলির জন্য এই সর্তকতামূলক অবস্থান নিচ্ছেন জেলা প্রশাসন।
শুক্রবার (১২ অক্টোবর) বিকালের রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রশাসক বলেন, আশঙ্কা করা হচ্ছে আজ রাতে আরও বৃষ্টিপাত হতে পারে। এতে রাঙ্গামাটিতে পাহাড়ধসের আশঙ্কা রয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকেই মাইকিং করা হচ্ছে। এমনকি রাঙ্গামাটির অন্যান্য উপজেলাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পুরো জেলায় মোট ৩১ টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা আজ রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে যারা থাকবে, তাদের জন্য শুকনা খাবারের ব্যবস্থা করবো। যদি কেউ আসতে না চায়, তাদেরকে জোর করে হলেও নিরাপদ স্থানে কিংবা আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। কারণ আমরা এই পাহাড়ের বুকে আর কোনো দুর্ঘটনা দেখতে চাই না।
দুর্যোগ মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ সার্বক্ষণিক নজরদারিতে থাকবেন। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস, রেড ক্রিসেন্ট, পুলিশসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরাও প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি জানান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) এম কে এইচ মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সিভিল সার্জন ডা. শহীদ তালুকদার, জেলা প্রশাসনের এনডিসি উত্তম কুমার দাশ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পল্লব হোম দাস, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের রাঙামাটির উপ-পরিচালক দিদারুল আলম, রাঙ্গামাটি পৌরসভার প্যানেল মেয়র মো. জামাল উদ্দীন, রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাব সভাপতি সাথাওয়াত হোসেন রুবেলসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জেলায় কর্মরত সাংবাদিকরা।