• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||

‘টুয়েলভথ ফেইল’-এর মতো অনুপ্রেরণাদায়ী ১০ সিনেমা

প্রকাশ:  ১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৫
পূর্বপশ্চিম ডেস্ক

বর্তমান সময়ের সব থেকে সাড়া জাগানো “টুয়েলভথ ফেইল” চলচ্চিত্রে মুগ্ধ দর্শকরা খুঁজে পাচ্ছেন থ্রি ইডিয়টের আমেজ। আর তা হবেই বা না কেন! প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের জীবন নিয়ে নির্মিত ছবিটির প্রযোজক হিসেবে থাকায় নির্মাতা বিধু বিনোদ চোপড়া খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন রাজকুমার হিরানীর কাজ। তাই ভিন্ন পটভূমি নিয়ে কাজ করলেও তার পরতে পরতে স্বতঃস্ফূর্তভাবেই যুক্ত হয়েছে উদ্দিষ্ট দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া উপাদানগুলো।

উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন ক্যারিয়ারের প্রত্যাশায় যোগ্যতা নিরূপণের পরীক্ষাগুলোর শিক্ষার্থীরা খুঁজে পাচ্ছেন নিজেদের জীবনের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু ভাবাবেগগুলোর পরিধি শুধুমাত্র এই জনগোষ্ঠীতেই সীমাবদ্ধ নয়। পাহাড়সম বাধা থাকলেও যারা নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল থাকে এমন প্রতিটি প্রাণের জন্য টুয়েলভথ ফেইল একটি অনুপ্রেরণা।

চলুন, জেনে নেওয়া যাক টুয়েলভথ ফেইলের মতো আরও ১০টি সিনেমার কথা, যেগুলো দেখিয়েছে শত কষ্টের মাঝেও বাধা ডিঙিয়ে স্বপ্নের পথে হাঁটার গল্প। কোডা/ইংরেজি/১৩ আগস্ট, ২০২১

বধির অভিভাবক বা বাবা-মায়ের সন্তানকে “সিওডিএ” বা “কোডা” বলা হয়ে থাকে। এমনই এক পরিবারের কাহিনী নিয়ে এই টিনেজ মুভিটি বানিয়েছেন সিয়ান হেডার। এটি মূলত ২০১৪ সালের ফরাসি-বেলজিয়ান ফিল্ম “লা ফ্যামিলে বেলিয়া”র ইংরেজি ভাষার রিমেক। অস্কার জয়ী কমেডি ড্রামাটিতে রুবি রসি চরিত্রে অসামান্য অবদান রাখার মধ্যে দিয়ে লাইমলাইটে আসেন অভিনেত্রী এমিলিয়া জোন্স।

চলচ্চিত্রে বাবা-মা ও দুই ভাইবোনের পরিবারে রুবি একমাত্র শ্রবণশক্তি সম্পন্ন সদস্য। পুরো পরিবারটি টিকে আছে মাছ ধরার ব্যবসার ওপর। বাকি সবাই বধির হওয়াতে এক্ষেত্রে রুবিকেই সবচেয়ে বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হয়। আর এরই মধ্য দিয়ে সে এগোতে থাকে তার বহু দিনের লালিত গায়িকা হওয়ার স্বপ্নকে সত্য করার পথে। দাসভি/হিন্দি/৭ এপ্রিল, ২০২২

জেলবন্দি রাজনীতিবিদ গঙ্গারাম চৌধুরীকে মূর্খ বলে হেয় করেন ভারপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার জ্যোতি দেশাল। সকল দুর্নীতির ঊর্ধ্বে হওয়া জামিনের কোনো ব্যবস্থা করতে না পারলেও অহংকারী মন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেন শিক্ষিত হয়ে দেখিয়ে দেবেন। অন্যদিকে, এই সুযোগে তার স্ত্রী চক্রান্ত করছে সরকার প্রধান হওয়ার।

এমনই মজার গল্প নিয়ে “দাসভি” সিনেমার মাধ্যমে পরিচালনা জগতে প্রবেশ করলেন তুষার জালোটা। এখানে সেই অশিক্ষিত রাজনীতিবিদের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অভিষেক বচ্চন। আর তারই হাই স্কুল ডিপ্লোমা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যাত্রা নিয়ে নির্মিত এই সামাজিক কমেডি ছবিটি। কঠোর পুলিশ অফিসারের ভূমিকায় ছিলেন ইয়ামি। পুলিশ ও বন্দির সম্পর্কটা তিতো দিয়ে শুরু হলেও ক্রমেই তা পরিণত হয় পারস্পরিক শ্রদ্ধায়। দ্য সুইমার্স/ইংরেজি/১১ নভেম্বর, ২০২২

এটি একটি জীবন-নির্ভর স্পোর্টস ড্রামা যার পরিচালনা করার পাশাপাশি জ্যাক থর্নের সঙ্গে যুগ্মভাবে চিত্রনাট্য লিখেছেন স্যালি এল হোসাইনি। চলচ্চিত্রটির গল্প সাঁতারু হতে চাওয়া দুই টিনেজ বোনকে নিয়ে, যাদের একমাত্র গন্তব্য ২০১৬-এর রিও অলিম্পিক। কিন্তু সিরিয়ার যুদ্ধ-বিধ্বস্ত প্রেক্ষাপট তাদের এই যাত্রাকে পরিণত করে দুঃস্বপ্নে। যন্ত্রণাদায়ক পথে উদ্বাস্তুতে পরিণত হওয়া দুই বোনের একমাত্র অবলম্বন হৃদয় ভরা আশা আর সাঁতারের দক্ষতা।

চলচ্চিত্রের প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করা ন্যাথালি ইসা এবং মানাল ইসা বাস্তব জীবনেই দুই বোন। বিভিন্ন চড়াই উৎড়াইয়ের ঘটনার মাঝে তাদের পরিচয় হয় এক সুইমিং কোচ স্ভেনের সঙ্গে, যে চরিত্রে ছিলেন ম্যাথিয়াস শোয়েগফার। মুল কাহিনী সুইমিং কেন্দ্রিক হলেও এখানে দৃশ্যায়িত হয়েছে কি করে হাজারও স্বপ্নবাজ মানুষ উন্নত জীবনের খোঁজে তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে কষ্টকর জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হয়। দ্য ফেবলম্যানস/ইংরেজি/১১ নভেম্বর, ২০২২

যারা চলচ্চিত্র নির্মাণে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাদের কাছে স্টিভেন স্পিলবার্গ সবচেয়ে অনুসরণীয় একজন ব্যক্তিত্ব। পুরোপুরি না হলেও “দ্যা ফেবলম্যানস” স্পিলবার্গের আধা-আত্মজীবনীমূলক সিনেমা বলা যেতে পারে, যা নির্মিত হয়েছে তার কৈশোরের বছরগুলোর আলোকে।

টিনেজ ড্রামাটি পরিচালনার পাশাপাশি টনি কুশনারের সঙ্গে রচনা ও প্রযোজনা করেছেন স্পিলবার্গ। চলচ্চিত্রটি একটি আধা-আত্মজীবনীমূলক গল্প যা স্পিলবার্গের কৈশোর এবং একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে প্রথম বছরগুলির ওপর ভিত্তি করে।

মুভিতে নাম চরিত্র স্যামি ফেবেলম্যান একজন প্রতিশ্রুতিশীল চলচ্চিত্র নির্মাতা। আর এই দক্ষতা তাকে তার পরিবার ও চারপাশের মানুষদের সম্পর্কে রহস্য উদঘাটনে সাহায্য করে।

বায়োপিকটিতে স্যামির চরিত্রে অভিনয় করেছেন গ্যাব্রিয়েল লাবেল। সহশিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন মিশেল উইলিয়ামস, পল ড্যানো, স্যাথ রোজেন এবং জুড হির্শ। ডেভোশন/ ইংরেজি/২৩ নভেম্বর, ২০২২

এই জীবনীমূলক যুদ্ধের চলচ্চিত্রটি তৈরি হয়েছে যা অ্যাডাম মাকোসের ২০১৫ সালের বই “ডেভোশন: অ্যান এপিক স্টোরি অব হিরোইজম, ফ্রেন্ডশিপ এবং স্যাক্রিফাইস”-এর ওপর ভিত্তি করে। প্রেক্ষাপটটি ছিল কোরিয়ান যুদ্ধের সময়কাল। জেসি ব্রাউন এবং টম হাডনার ফাইটার পাইলট মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে মিশনে সফল হওয়ায় মার্কিন বিমান বাহিনীর বিখ্যাত উইংম্যান হয়ে ওঠেন। জেসি ব্রাউন ছিলেন প্রথম নিগ্রো বিমানচালক যিনি মার্কিন বিমান বাহিনীর উইঙ্স অফ গোল্ড খেতাব পেয়েছিলেন।

অ্যাকশন ছবিটি পরিচালনা করেছেন জে.ডি. ডিলার্ড এবং লিখেছেন জ্যাক ক্রেন ও জনাথান স্টুয়ার্ট। মুভিতে ব্রাউন চরিত্রে ছিলেন জনাথান মেজর্স এবং হাডনার চরিত্রে গ্লেন পাওয়েল। চলচ্চিত্রটিতে ব্রাউনের অর্জনের পাশাপাশি গুরুত্ব পেয়েছে তার ও হাডনারের মাঝে বন্ধুত্ব এবং একই সঙ্গে ক্যারিয়ারের ব্যাপারে তাদের বস্তুনিষ্ঠ মতাদর্শগুলো। ভাথি/তামিল ও তেলুগু/১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

একবিংশ শতাব্দীতে শিক্ষা পরিণত হয়েছে একটি ব্যবসার পণ্যে। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সরকারি স্কুল-কলেজ, ক্লাসে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির অভাব বিধায় শিক্ষকরাও হয়ে পড়ছেন প্রাইভেট ও কর্পোরেট ক্লাসমুখী। এমনই ডিস্টোপিয়ান সময়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে তার সোনালী মঞ্চ ফিরিয়ে দেওয়ার ব্রত নিয়ে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন একজন যুবক। তার এই যুদ্ধকে উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে “ভাথি”।

অ্যাকশন ড্রামাটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন ভেঙ্কি আটলুরি। এর তেলুগু ভার্সনটির শিরোনাম “স্যার”। ফিল্মটির প্রধান চরিত্র একজন গণিতের শিক্ষকের ভূমিকায় দেখা যায় রাজনীকান্তপুত্র ধানুশকে। আর এর মধ্য দিয়ে তার অভিষেক ঘটে তেলুগু সিনেমায়। তার বিপরীতে মিনাক্ষী চরিত্রে অভিনয় করেছেন মালায়ালাম অভিনেত্রী সম্যুক্থা মেনন। ঘুমার/হিন্দি/১৮ আগস্ট, ২০২৩

ক্রিকেটপ্রেমিদের জন্য দারুণ একটি চলচ্চিত্র এই “ঘুমার” যার অর্থ “স্পিনার”। আর. বাল্কি রচিত ও পরিচালিত ফিল্মটিতে অভিনয় করেছেন শাবানা আজমি, অভিষেক বচ্চন, সাইয়ামি খের এবং অঙ্গদ বেদি।

এখানে বচ্চনের চরিত্রটি ছিলে একজন ব্যর্থ ক্রিকেটারের, যার নাম প্যাডি। তার দায়িত্ব পড়ে এক নারী ক্রিকেটার অ্যানি (সাইয়ামি খের)’কে ভারতীয় মহিলা দলে খেলার জন্য প্রস্তুত করার, যার একটি হাত নেই। অ্যানি এক সময় বেশ ভালো একজন ব্যাট্সম্যান ছিল। কিন্তু এক ভয়াবহ দুর্ঘটনায় ডান হাত হারানোর পর তার পুরো ক্যারিয়ার ধ্বংসের মুখে পড়ে। প্যাডি অ্যানিকে বোলিং-এর জন্য উৎসাহিত করে এবং সেভাবেই ট্রেনিং এগোতে থাকে। এক সময় এই গুরু-শিষ্য মিলে উদ্ভাবন করে ফেইলে বোলিং-এর এক নতুন স্টাইল। এভাবে নানা দুরাশা, পরিশ্রম, ও চ্যালেঞ্জের আবর্তে এগিয়ে চলেছে ঘুমারের কাহিনী। গ্র্যান ট্যুরিসমো/ইংরেজি/২৫ আগস্ট, ২০২৩

জেসন হল ও জ্যাক বেলিনের চিত্রনাট্য এবং নীল ব্লমক্যাম্পের পরিচালনায় এই চলচ্চিত্রটি বানানো হয়েছেন কার রেসিং নিয়ে। মূলত পলিফোনি ডিজিটালের “গ্র্যান ট্যুরিসমো” রেসিং সিমুলেশন ভিডিও গেম সিরিজের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

সত্য কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রটির কেন্দ্রীয় চরিত্র টিনেজ ইয়্যান মার্ডেনবরো, যে রেসিং গেম খেলতে ভালবাসে। শুধু বিনোদনই নয়; এর ওপর সে ক্যারিয়ার গড়তেও আগ্রহী। কিন্তু জিটি অ্যাকাডেমি রেসিং গেমারদেরকে নিয়ে আয়োজন করতে চায় পেশাদার রেসিং ইভেন্ট যেখানে প্লে স্টেশনে নয়; গেমাররা প্রতিযোগিতা করবে সত্যিকারের গাড়ি চালিয়ে। সারা বিশ্ব থেকে বেছে বেছে তুখোড় গেমারদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয় এক সময়কার বিখ্যাত রেসার জ্যাক সল্টারের কাছে।

মুভিতে মার্ডেনবোরো ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আর্চি মাডেকওয়ে, আর সল্টারের চরিত্রে ছিলেন ডেভিড হারবার। এছাড়াও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে ছিলেন অরল্যান্ডো ব্লুম এবং ডিজিমন হোনসুর। সেশ্যাম মাইক-ইল ফাতিমা/মালায়ালাম/১৭ নভেম্বর, ২০২৩

ফাতিমা নুরজাহানের মালাপ্পুরমের একজন মুসলিম তরুণী, যিনি একজন ফুটবল ধারাভাষ্যকার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান। তার সামনে বড় বাধা তার মধ্যবিত্ত রক্ষণশীল পরিবার ও পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা। এমনই গল্প নিয়ে কমেডি ঘরানার মুভিটি বানিয়েছেন নতুন নির্মাতা মনু সি. কুমার। ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কল্যাণী প্রিয়াদার্শান।

ফাতিমার অতিরিক্ত কথা বলার প্রবণতার দরুণ তার বিয়ে ভাঙাসহ নানান ধরনের অমর্যাদাকর পরিস্থির সম্মুখীন হয় তার পরিবার। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ফাতিমার হৃদয়স্পর্শী সংলাপ আর গোটা সিনেমা জুড়ে নাটকীয় হাস্যরসে প্রাণ পেয়েছে নারীবাদী চলচ্চিত্রটি। সেই সঙ্গে সরবে প্রকাশ পেয়েছে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির শক্তি। অন্নপুরানি - দ্যা গডেস অফ ফুড/তামিল/১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নয়নতারা অভিনীত এই সাম্প্রতিক চলচ্চিত্রটি রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে অন্নপুরানিকে নিয়ে, যার স্বপ্ন ভারতের সেরা রন্ধনশিল্পী হওয়া। প্রচলিত বিশ্বাস, ধ্যান-ধারণা ও গোঁড়ামির জন্য প্রতি পদক্ষেপে বাধার সম্মুখীন হতে হয় অন্নপুরানিকে।

লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ়তা, আত্মবিশ্বাস এবং রান্নার ক্ষেত্রে অতূলনীয় গুণাবলি ও দক্ষতা তার একেকটি হাতিয়ার সেই বাধাগুলো পেরোতে। পরিশেষে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌছতে পারবে কিনা সেই সাসপেন্স নিয়ে এগোতে থাকে অন্নপুরানির গল্প।

ড্রামা ফিল্মটির মাধ্যমে মুভি পরিচালনায় আত্মপ্রকাশ করেছেন নীলেশ কৃষ্ণা। ছবিতে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জয় এবং সত্যরাজ। শেষাংশ

অনুপ্রেরণাদায়ক এই ১০টি সিনেমার প্রতিটিতেই রয়েছে টুয়েলভথ ফেইলের নির্যাস। স্বপ্নের পিছু ছুটতে গিয়ে জীবনের বিস্ময়কর বাস্তবতার মুখোমুখি করবে কোডা, দ্যা ফেবলম্যান্স, এবং দ্যা সুইমার্স-এ। সম্পর্কের বর্ণীল দৃষ্টিভঙ্গির দেখা মিলবে ডেভোশন, ঘুমার, এবং ভাসতি’তে।

সেশ্যাম মাইক-ইল ফাতিমা ও অন্নপুরানিতে রয়েছে প্রচলিত বিশ্বাসের বিপরীতে এগিয়ে যাওয়ার গল্প। পরিবর্তনকে বরণ করে নেওয়ার নকশা অঙ্কিত হয়েছে গ্র্যান ট্যুরিসমোর পটভূমিতে, অন্যদিকে, ভাতি’র চিত্রনাট্যে ফুটে উঠেছে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের সংগ্রাম।

সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুভলগ্নে টুয়েলভথ ফেইল ভক্তদের ওয়াচলিস্টকে সমৃদ্ধ করতে দারুণ কিছু সংযোজন হতে পারে এই মুভিগুলো।

বলিউড,চলচ্চিত্র,হলিউড,দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমা
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
close