সাভারে চুরির বিচার করতে গিয়ে বিপাকে কাউন্সিলর
সাভারে এক ব্যাটারি চোরের বিচার করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সানজিদা শারমিন মুক্তা।
সম্পর্কিত খবর
তিনি জানান, দুপুরে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডে পারভেজের ভাড়া গ্যারেজে চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন রবিন (২৭) নামের এক যুবক।
এ সময় স্থানীয়রা রবিনকে আটক করে তাকে কাউন্সিলরের বাসভবনে নিয়ে গেলে কাউন্সিলর মুক্তা রবিনের বাবাকে মোবাইলে ডেকে পাঠান। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে রবিনের বাবা ও রবিনের বন্ধু কয়েকজন কিশোর গ্যাং সদস্য সেখানে উপস্থিত হন। এসময় কাউন্সিলর মুক্তা রবিনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে হঠাৎ করে রবিনের বাবা নুরুজ্জামান কাউন্সিলর মুক্তার ভাতিজা হিনদামের কলার চেপে ধরেন। এসময় কাউন্সিলর মুক্তা ছাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন রবিনের লোকজন। একপর্যায়ে হাতাহাতিরও ঘটনা ঘটে। এসময় নিজেদের লোকজনের আঘাতে জখম হন রবিনের বাবা নুরুজ্জামান।
শনিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডে মুক্তা কাউন্সিলরের বাস ভবনে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রবিনের বিরুদ্ধে এর আগেও মোটরসাইকেল, মোবাইল ও রিক্সার ব্যাটারি চুরির অভিযোগ রয়েছে।
এ ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে ও কাউন্সিলরকে হেয় প্রতিপন্ন করতে কিছু ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুক্তা কাউন্সিলরকে জড়িয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়াচ্ছেন।
কাউন্সিলর সানজিদা শারমিন মুক্তা জানান, একতা প্রিন্টার্সের মালিক নুরুজ্জামানের বড় ছেলে রবিন দুপুরে একটি গ্যারেজে ব্যাটারি চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে। পরে স্থানীয় লোকজন রবিনকে ধরে আমার বাসায় বিচারের জন্য নিয়ে আসে । পরে আমি মোবাইলে রবিনের বাবাকে খবর দেই। এ সময় তার বাবা দলবল নিয়ে আমার বাসায় এসে উশৃংখল আচরণ করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুৎসা রটাচ্ছেন। আমি এই ঘটনায় সাভার মডেল থানার একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।
এ বিষয়ে নুরুজ্জামানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।সাভারে এক ব্যাটারি চোরের বিচার করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সানজিদা শারমিন মুক্তা।
তিনি জানান, দুপুরে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডে পারভেজের ভাড়া গ্যারেজে চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন রবিন (২৭) নামের এক যুবক।
এ সময় স্থানীয়রা রবিনকে আটক করে তাকে কাউন্সিলরের বাসভবনে নিয়ে গেলে কাউন্সিলর মুক্তা রবিনের বাবাকে মোবাইলে ডেকে পাঠান। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে রবিনের বাবা ও রবিনের বন্ধু কয়েকজন কিশোর গ্যাং সদস্য সেখানে উপস্থিত হন। এসময় কাউন্সিলর মুক্তা রবিনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে হঠাৎ করে রবিনের বাবা নুরুজ্জামান কাউন্সিলর মুক্তার ভাতিজা হিনদামের কলার চেপে ধরেন। এসময় কাউন্সিলর মুক্তা ছাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন রবিনের লোকজন। একপর্যায়ে হাতাহাতিরও ঘটনা ঘটে। এসময় নিজেদের লোকজনের আঘাতে জখম হন রবিনের বাবা নুরুজ্জামান।
শনিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডে মুক্তা কাউন্সিলরের বাস ভবনে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রবিনের বিরুদ্ধে এর আগেও মোটরসাইকেল, মোবাইল ও রিক্সার ব্যাটারি চুরির অভিযোগ রয়েছে।
এ ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে ও কাউন্সিলরকে হেয় প্রতিপন্ন করতে কিছু ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুক্তা কাউন্সিলরকে জড়িয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়াচ্ছেন।
কাউন্সিলর সানজিদা শারমিন মুক্তা জানান, একতা প্রিন্টার্সের মালিক নুরুজ্জামানের বড় ছেলে রবিন দুপুরে একটি গ্যারেজে ব্যাটারি চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে। পরে স্থানীয় লোকজন রবিনকে ধরে আমার বাসায় বিচারের জন্য নিয়ে আসে । পরে আমি মোবাইলে রবিনের বাবাকে খবর দেই। এ সময় তার বাবা দলবল নিয়ে আমার বাসায় এসে উশৃংখল আচরণ করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুৎসা রটাচ্ছেন। আমি এই ঘটনায় সাভার মডেল থানার একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি।
এ বিষয়ে নুরুজ্জামানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
পূর্বপশ্চিমবিডি/এআই