‘নীল তিমির’ কবলে বিচারক, গণপ্রজাতন্ত্র
উফ্স, এবার জমে গেছে ব্লু-হোয়েল!
শত সচেতনতার ভেতরেও রেহাই পেলোনা বঙ্গদেশ।
সম্পর্কিত খবর
একদিকে ১৬ ধাপ, অন্যদিকে দুর্নীতির এগার-বেগারো!
একদিকে আইনি মন্দির, সেবায়েত
অন্যদিকে গণপ্রজাতন্ত্র,
জানি না কে কার এডমিন
তবে খেলার নেশায় বিবদমান দুইটি পক্ষ।আমি নিরপেক্ষ, উড়ানের শুন্যে ভেসে আছি।
অ্যামেরিকামুখী প্লেন, আমি যাত্রী,
নিচে তাকাতেই বঙ্গোপসাগর, নাফ নদীর চিকন রেখা,
পাশেই মিয়ানমার সেখানেও ব্লু-হোয়েল,
তবে রোহিঙ্গা হত্যায় বাহুল্য-কৌশল নেই।
পঞ্চাশ ধাপের খেলা তিন ধাপে ইতি,
স্রেফ হুজুগে প্রবাদ মান্য : ধরো মারো কাটো!
যেমন বঙ্গদেশের মহান সংবিধান,
দর্জির দোকানে বেশিক্ষণ, কাটা-ছেঁড়া সেলাই ধোলাই...
কী বোঝে ফতুর জনগণ,
ষোড়শ সংশোধনীর হত্যাকল্প নিয়ে হাসে,
বলে, ষোল ধাপেই আত্মহনন?কী খেলা দেখাইলা মনসার দেবী, নীল তিমিজন!
সহজে ডোবে না টাইটানিকের ধড়।
সাত সমুদ্রের পাঁচটি ছুঁয়েছি নিজ হাতে।
তিমিদের প্রাণোচ্ছ্বল রোদ পোহানো দেখার পরে-
আর কি দেখার আছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠত্বের!
কিন্তু আবার জেগেছে তৃষ্ণা!এই যে বিচারঘর আর লম্বা হাতের খলিফা সরকার
‘নীল তিমি’ নাকি ব্লু-হোয়েলের নিভৃত শিকার।
এক পক্ষ ষোলো ধাপে, ষোল আনা খেলতে পারেনি।
অন্যপক্ষ এগারো-বেগারো, গণতন্ত্র মেরেও মারেনি!আত্মহননপ্রবণ কবি সিলভিয়া প্লাথ,
নীরব বিষানন্দের কবি আবুল হাসান,
ওরকম দুঃখমৃত্যুমুখী আজ প্রিয়ভূমি, দোহাই বাঁচান।
হ্যালো এডমিন, হ্যালো ব্লু-হোয়েল,
হবে না হবে না সিদ্ধি অশুভ যা চান।