• রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
শিরোনাম

নর্থসাউথ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, কাভার্ড-ভ্যান চালকের স্বীকারোক্তি

প্রকাশ:  ০৮ এপ্রিল ২০২২, ১৯:১৫
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর কুড়িল ফ্লাইওভারে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাইশা মমতাজ মীমের মৃত্যুর ঘটনায় হওয়া মামলায় কাভার্ড-ভ্যান চালক সাইফুল ইসলাম ও তার সহকারী মশিউর রহমান আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।

শুক্রবার (৮ এপ্রিল) চার দিনের রিমান্ড শেষে দুই আসামিকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার এসআই রিপন কুমার। আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেন তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

খিলক্ষেত থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা মো. সেলিম খান আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির তথ্য জানান।

এরআগে গত ৩ এপ্রিল এ দুই আসামির চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এরআগে গত ১ এপ্রিল রাতে কাভার্ডভ্যানের চালক সাইফুল ও তার সহকারী মশিউরকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে খিলক্ষেত থানা পুলিশ। এ সময় কাভার্ড ভ্যানটিও জব্দ করা হয়।

জানা যায়, গত ১ এপ্রিল শুক্রবার সকালে উত্তরার বাসা থেকে বের হয়ে স্কুটি নিয়ে গুলশানের দিকে যাচ্ছিলেন মীম। কুড়িল ফ্লাইওভার থেকে নামার পথে একটি কাভার্ডভ্যানের সঙ্গে তার স্কুটির ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন মীম। পরে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে একজন পথচারী মীমকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে ৯৯৯-এ ফোন করেন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

এই ঘটনার পরের দিন সন্ধ্যায় রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় ২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনে মামলাটি করেন মীমের বাবা নূর মোহাম্মদ মামুন।

শুক্রবার (৮ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন।

গত ৩ এপ্রিল এ দুই আসামির চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। সেই রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিপন কুমার। এ সময় আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করেন তিনি।

সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

সিএমএম আদালতে খিলক্ষেত থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা মো. সেলিম খান এ তথ্য জানান।

এর আগে, গত ১ এপ্রিল রাতে কাভার্ড ভ্যানের চালক সাইফুল ও তার সহকারী মশিউরকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার করে খিলক্ষেত থানা পুলিশ। এ সময় কাভার্ড ভ্যানটিও জব্দ করা হয়।

গত ১ এপ্রিল সকালে স্কুটি নিয়ে উত্তরার বাসা থেকে বের হয়ে গুলশানের দিকে যাচ্ছিলেন মীম। কুড়িল ফ্লাইওভার থেকে নামার পথে একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে তার স্কুটির ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন মীম। পরে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে একজন পথচারী তাকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে ৯৯৯-এ ফোন দেন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনার পরদিন সন্ধ্যায় রাজধানীর খিলক্ষেত থানায় ২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনে মামলাটি করেন মীমের বাবা নূর মোহাম্মদ মামুন।

পূর্বপশ্চিম- এনই

নর্থসাউথ
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
close