যানজট কমাতে এক্সপ্রেসওয়েতে বাড়লো টোল প্লাজার কাউন্টার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়কে (ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে) বাড়ানো হয়েছে টোল প্লাজার কাউন্টারের সংখ্যা। প্রথম দিন ১ জুলাই এর সংখ্যা কম থাকায় কয়েক কিলোমিটার যানজট সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
মোট ১০টি টোল প্লাজা থাকলেও চালু রয়েছে ৭টি। এর মধ্যে ৫টি বুথে নেয়া হয় ঢাকা থেকে আসা গাড়ির টোল। বাকি দুইটি বুথের মাধ্যমে নেয়া হয় ঢাকাগামী যানবাহন থেকে টোল।
সম্পর্কিত খবর
টোল প্লাজার কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, শুক্রবার টোল আদায়ের প্রথম দিনে সড়কে গাড়ির অনেক চাপ ছিল। কয়েকটি কাউন্টার বন্ধ থাকায় টোল আদায়ে ধীরগতিতে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে বন্ধ থাকা কাউন্টারগুলো চালু করা হয়। আশা করছি এখন যানজট অনেকটা কমে যাবে।
উল্লেখ্য, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ঢাকা থেকে ভাঙ্গাগামী ৫৫ কিলোমিটার এই এক্সপ্রেসওয়ের নাম দেওয়া হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে। পদ্মা সেতু পার হয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা এলাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার এই মহাসড়ক ব্যবহার করলে একটি বড় বাসকে দিতে হবে ২০০ টাকা, মিনিবাস ১১০ টাকা, মাইক্রোবাস ৯০ টাকা, প্রাইভেট কার ৫৫ টাকা, মোটরবাইক ১০ টাকা।
এ ছাড়া ট্রাকের ক্ষেত্রে ট্রেইলর ট্রাকের (সবচেয়ে বড় ট্রাক) টোল ধরা হয়েছে ৬৭৫ টাকা, ভারী ট্রাকের ক্ষেত্রে ৪৪০ টাকা এবং মাঝারি আকারের ট্রাকের ক্ষেত্রে ২২০ টাকা দিতে হবে।
পূর্বপশ্চিম/ম