• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
শিরোনাম

তরুণরাই বদলে দিবে আগামীর বাংলাদেশ

প্রকাশ:  ১৯ মার্চ ২০১৯, ১৪:৪৯
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী

কারা বদলে দেবে আগামীর বাংলাদেশ? কাদের সৃজনশীল চিন্তাধারা এগিয়ে নিবে বাংলাদেশকে? কারা গতানুগতিক ঘুনেধরা সমাজের পরিবর্তন করবে? কাদের হাত ধরে অর্থনৈতিক পরাশক্তি হয়ে বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করবে? তারাই করবে যারা তরুণ-আমাদের স্বপ্ন, আমাদের বিশ্বাস। যাদের মধ্যে আছে অজেয় জয় করার আকাংখা। তারা স্বপ্ন দেখবে, স্বপ্ন দেখাবে, স্বপ্নের সমান হবে আর একসময় স্বপ্নকে অতিক্রম করে গড়ে তুলবে বাংলাদেশকে। তারা যেমন আবেগপ্রবণ হবে তেমনি গঠনমূলকও হবে। আর যুক্তি, প্রযুক্তি, মানবতা আর বাস্তবতা হবে তাদের শক্তি। দেশপ্রেম, উন্নত ও উদার ভাবনা, স্বাধীনতার চেতনা, মা, মাটি আর মানুষের প্রতি তাদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে আজকের বাংলাদেশকে। অবাক বিশ্ব তাকিয়ে বলবে জয়তু তারুণ্য জয়তু বাংলাদেশ। কিন্তু কিভাবে এটি সম্ভব হবে?

সময় এখানে তারুণ্যকে কিভাবে প্রভাবিত করবে অথবা স্বপ্ন কিভাবে বাস্তবে দৃশ্যমান হবে-এই বিষয়গুলোর প্রভাব এদের সাথে সম্পর্কিত অন্য বিষয়গুলোর সাথে সম্পৃক্ত হবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন তরুণদের নিয়ে নানামুখী পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন। গতানুগতিক পরিকল্পনাগুলো বর্তমান সময়ের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করতে পারছে কিনা তা নিয়ে ভাববার সময় এসেছে।এর কারণ হলো আগের প্রজন্ম আর বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের মধ্যে অনেকটা ব্যবধান তৈরী হয়েছে। যদি এটাকে ইতিবাচক হিসেবে ধরি তবে বিগত দিনে যারা তরুণ ছিল তাদের চিন্তাধারা আর আজকের তরুণদের চিন্তাধারা কিন্তু এক নয়। এর প্রধান কারণগুলোর অন্যতম হচ্ছে সময়ের সাথে প্রযুক্তির পরিবর্তন।

সম্পর্কিত খবর

    আগে হাতে লেখা চিঠির মাধ্যমে মানুষের ভাবের আদান-প্রদান হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে ফেসবুক, এসএমএস, ই-মেইল, টুইটার, লিঙ্কডিনের মাধ্যমে খুব দ্রুততম সময়ে মানুষের যোগাযোগের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। আবার এর সাথে ভাইবার, স্কাইপি, মেসেঞ্জার এর মতো মাধ্যমগুলো দিয়ে সরাসরি কথা বলার ও একে অপরকে দেখার সুযোগ তৈরী হয়েছে। আরেকটি বিষয় এখানে উল্লেখযোগ্য, আগের তরুণ প্রজন্মের মানসিক বিকাশ ও বিনোদনের সঙ্গী ছিল প্রকৃতি কিন্তু বর্তমান প্রজন্মের কাছে প্রকৃতির জায়গায় প্রযুক্তি হয়েছে তার প্রাত্যহিক সঙ্গী। এটাকে নেতিবাচক হিসেবে না দেখে ইতিবাচক হিসেবেই দেখতে হবে। যদিও এধরণের প্রযুক্তির ব্যবহার ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক হবে সেটি নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি ও জীবনাচরণের উপর। আর ইতিবাচক বিষয়কে ধারণ করে তার চর্চার বিষয়টি নির্ভর করে পরিবার, পরিবেশ, সংস্কৃতি, সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্বের সামগ্রিক অবস্থার উপর। এর সাথে উদার ও উন্নত চিন্তার মতো বিষয়গুলোও বিবেচনায় আনতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একসময় বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য হার্ডকপি পোস্ট করে পাঠাতে হতো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ও অধ্যাপককে। এতে উচ্চশিক্ষায় ভর্তির বিষয়টিতে দীর্ঘ সময় লাগতো। আবার অনেক সময় একজন মেধাবী শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষার আশা ছেড়ে দিয়ে হতাশায় ভুগতো। তবে আগে যারা বিদেশে পড়তে যেত তাদের মধ্যে দেশপ্রেমের বিষয়টি বেশি কাজ করতো। তারা তাদের অর্জিত জ্ঞানকে দেশের কাজে লাগানোর বিষয়কে প্রাধান্য দিতো। আবার পরিবার, রাষ্ট্র, সমাজ ও নিজের সংস্কৃতির দায়বদ্ধতা তাদের দেশমুখী করতে অনুপ্রাণিত করতো।

    বিশিষ্ট/প্রখ্যাত বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. জামাল নজরুল ইসলামকে এক্ষেত্রে বিবেচনা করা যেতে পারে। তিনি একাধারে বরেণ্য শিক্ষাবিদ, খ্যাতিমান ভৌত বিজ্ঞানী, পদার্থ বিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্তা্বিদ, সঙ্গীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী ইত্যাদি। মহা বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ও প্রফেসর আবদুস্ সালামের গবেষণার সূত্র ধরে তিনি আরও সম্মুখে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টায় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিয়োজিত ছিলেন। মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে গবেষণার জন্য তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করেন। বেশ কিছু গাণিতিক সূত্র এবং জটিল গাণিতিক তত্ত্বের সহজ পন্থার উদ্ভাবক ড. জামাল নজরুল ইসলাম মহাকাশের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে মৌলিক গবেষণা করেছেন। তাঁর লেখা বেশ কিছু বই অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য সূচিতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। বিদেশী প্রভুদেশগুলো নিজেদের প্রয়োজনে বারবার এ দেশকে ব্যবহার করতে চেয়েছে। মাতৃভূমির প্রতিও অসীম ভালবাসা ছিল তাঁর। তাই তিনি উন্নত জীবনের হাতছানি উপেক্ষা করে ছুটে এসেছিলেন দেশে। বিজ্ঞানের গবেষণা ছাড়াও অর্থনীতি আর সমাজ সংস্কারের বিষয়টিকেও শেষ জীবনে প্রাধ্যাণ্য দিয়েছেন। বিশ্বাস করতেন পশ্চিমাদের প্রেসক্রিপশনে আমাদের মুক্তি নেই। উন্নত বিশ্বের প্রতি তাঁর একটাই অনুরোধ ছিল- “তোমরা শুধু আমাদের পথ থেকে সরে দাড়াও, আমাদের ভালমন্দ আমাদেরকে ভাবতেই দাও।” আর বিশ্বাস করতেন নতুন প্রজন্ম ঠিকই পথ বের করে ফেলবে। সে কারণে নতুনদের প্রায় সবটাতেই তার সমর্থন থাকতো। তবে সেটি তরুণরা পারবে কিনা এটি নর্ভির করছে তাদের গঠনমূলক ভূমিকার উপর। যার সাথে কোনো না কোনোভাবে প্রযুক্তি যুক্ত আছে।

    বর্তমান সময়ে ই-মেইল, ভাইবার, স্কাইপি, মেসেঞ্জার এর মতো মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে একজন মেধাবী শিক্ষার্থী খুব স্বল্প সময়ে তার উচ্চ শিক্ষার বিষয়টি যেমন নিশ্চিত করছে, তেমনি স্কলারশিপের বিষয়টিও নিশ্চিত করতে সক্ষম হচ্ছে। আবার একই সময় অনেকগুলো দেশে তার উচ্চ শিক্ষার বিষয়টিতে যোগাযোগ করে অনেকগুলো বিকল্প সৃষ্টি করতে সমর্থ হচ্ছে। ফলে এই ধরণের বিকল্প তাকে সবচেয়ে ভালো বিষয়টি বেছে নিতে সাহায্য করছে যেটিকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বলা হয়ে থাকে। তবে সময়ের সাথে দেশপ্রেমের বিষয়টি গৌণ হয়ে নিজের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। ফলে উচ্চ শিক্ষা শেষে দেশে ফিরে আহরিত জ্ঞানকে রাষ্ট্র উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করার কথা থাকলেও অনেকে এক্ষেত্রে অর্থ ও জীবনযাপনের বিলাসিতাকে প্রাধান্য দেওয়াই দেশমূখী হওয়ার প্রবণতা কমছে। এটাকে মেধা পাচার বলা হলেও আসলে বিষয়টি কিন্তু তেমন নয়। তরুণদের এই ধরণের দেশ বিমুখী প্রবণতা দেশের প্রতি আনুগত্যের অভাবের কারণে ঘটছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বর্তমান সময়ে তরুণদের মধ্যে প্রচার বিমুখতা লক্ষ করা যাচ্ছে। নিজের সৃজনশীলতা অনেকে প্রকাশ করলেও, অনেক তরুনের প্রতিভা ও মেধা শক্তি থাকলেও তা প্রকাশের ক্ষেত্রে একধরণের আত্ম-কেন্দ্রিকতা তৈরী হয়েছে।

    তবে ঢালাওভাবে বিষয়টি সত্য নয়। তারপরও নিজেকে প্রকাশের বিভিন্ন ধরণের সুযোগ থাকলেও কেন তরুণরা এই বিষয়ে নিজেদের প্রকাশ করতে অনুপ্রাণিত হচ্ছেনা তার সামাজিক, বৈজ্ঞানিক ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ও গবেষণা দরকার। যেমন সাম্প্রতিককালে একটি বিষয় উল্লেখ করা যেতে পারে তা হলো যন্ত্রমানব সোফিয়াকে আনার মাধ্যমে একটা ইতিবাচক ঘটনা ঘটে গেছে তা হয়তো অনেকের অগোচরে থেকে গেছে। কিন্তু সেটার প্রচার দরকার আছে। সোফিয়াকে আনার পর আমরা জানতে পেরেছি আমাদের মেধাবী তরুণরা ডিজিটাল বাংলাদেশের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে অনেক আগেই এই ধরণের রোবট তৈরিতে সক্ষম হয়েছে। এটা হয়তো আড়ালেই থেকে যেত যদি সোফিয়াকে বাংলাদেশে না আনা হতো।

    আরেকটি গর্বিত হবার মতো বিষয় হচ্ছে আমাদের মেধাবী তরুণরা দেশীয় কাঁচামাল দিয়ে খুব কম মূল্যে এই ধরণের রোবটগুলো তৈরী করেছে।এর ফলে আমাদের তরুণরা আরো বেশি অনুপ্রাণিত হবে আর বাংলাদেশের রোবোটিক্স গবেষণা নিভৃত জায়গা থেকে বের হয়ে ছড়িয়ে পড়বে সারা বিশ্বে। সোফিয়াকে বাংলাদেশে আনতে সরকারের কোনো খরচ না হলেও একটি শক্তি অপপ্রচার চালিয়ে গেছে নির্বিঘ্নে। সেটিও ঘটেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ফলে যেখানে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো মানুষের ইতিবাচক ভাব আদান-প্রদানের উপাদান হবার কথা ছিল তা না হয়ে অনেকক্ষেত্রে নেতিবাচক শক্তির দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। যেসব তরুণরা রাষ্ট্রের উন্নয়নে কাজ করে চলেছে তাদের আমরা সেভাবে সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা দিতে পারছি কিনা সেটাও ভেবে দেখা দরকার। কারণ একটা কথা প্রায়ই বলা হয়ে থাকে আমাদের দেশে গুণীদের কদর নেই। কথাটা সত্য না মিথ্যে তা মূল বিষয় নয়, এখানে প্রধান বিষয় হচ্ছে যে দেশে গুণীদের কদর হয়না সেদেশে গুণীরা জন্ম নেয়না। এই ধারণা যাতে তরুণদের মধ্যে তৈরী না হয় সে ব্যাপারেও সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা রয়েছে।

    আমাদের দেশের তরুণরা প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে যেমন নিজের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে তেমনি এর মাধ্যমে দেশমাতৃকার সেবা করে চলেছে। বিষয়টি আগ্রহ সৃষ্টি করেছে এমন একটি সময়ে যখন বিশ্বে অনলাইনে শ্রমদাতা (আউটসোর্সিং) দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় বলে জানিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও পাঠদান বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়টির ‘অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট (ওআইআই)’-এর একটি সমীক্ষা প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভারত অন্যসব দেশের চেয়ে এগিয়ে প্রথমস্থান অধিকার করেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অনলাইনে শ্রমদান বা অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ভারত ২৪ শতাংশ অধিকার করেছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৬ শতাংশ ও যুক্তরাষ্ট্র ১২ শতাংশ অধিকার করেছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, রাশিয়া, ইতালি ও স্পেন বাংলাদেশের পেছনে অবস্থান করছে।এটি তরুণদের অর্জন আর আমাদের গর্বের বিষয়। ইউটিউবের মাধ্যমে প্রযুক্তি ও শিক্ষা তাত্তিক থেকে ব্যবহারিক পর্যায়ে চলে এসেছে। গুগল, ইয়াহু এর মাধ্যমে তথ্যের নানা দিক আজ তরুণদের কাছে উন্মুক্ত হয়েছে।

    তবে উল্টোপিঠে তরুণদের আরেকটি দল এগুলোকে নেতিবাচক মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছে। ফলে জঙ্গিবাদ, রক্ষণশীল মনোভাব, মূল্যবোধের অবক্ষয়ের মতো ঘটনাগুলো ঘটছে যা কখনোই রাষ্ট্রের জন্য শুভকর নয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তবে কি বর্তমান ও ভবিষ্যত তরুণ প্রজন্ম দুটি ভিন্ন সত্তা নিয়ে গড়ে উঠছে। যদি তাই হয় তবে এর সূদুরপ্রসারী ফলাফল কারো জন্য কল্যাণকর হবেনা। এজন্য দরকার নেতিবাচক ধারণায় গড়ে উঠা তরুণদের ইতিবাচক ধারণায় গড়ে তোলা। আর কিভাবে প্রযুক্তি ও প্রকৃতির মধ্যে সমন্বয় করে তরুণদের দেশপ্রেমের মন্ত্রে উজ্জীবিত করা যায়, দরকার সে বিষয় গভীর বিশ্লেষণ ও গবেষণা। স্টিভ জবস ও বিল গেটস নিজ সন্তানদের প্রযুক্তির ব্যবহারে রক্ষণশীল ছিলেন। এটিকে রক্ষনশীলতা না বলে তাদের দায়বদ্ধতা বললে যৌক্তিক হবে। এ প্রসঙ্গে বিল গেটস বলেছেন-আমরা প্রায় আমাদের সন্তানদের একটি সময় বেঁধে দিতাম।এই সময়ের পর তাদের এই জাতীয় ডিভাইসগুলো বন্ধ রাখতে হতো। এর ফলে তারা সময়মতো ঘুমাতো এবং তাদের পর্যাপ্ত ঘুম হতো। কাজেই আজ ও আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে তরুণদের মধ্যে এর ইতিবাচক পরিবেশ তৈরী করা। যেখানে নেতিবাচক বিষয়গুলো হবে নির্বাসিত। কারণ প্রযুক্তিকে উপেক্ষা করে তরুণদের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না।

    লেথক: শিক্ষাবিদ, কলামিষ্ট ও লেখক ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

    /পিবিডি/একে

    • সর্বশেষ
    • সর্বাধিক পঠিত
    close