• মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||

৯০ আসনে ‘মূল ফ্যাক্টর’ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা

প্রকাশ:  ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:১৭
পূর্বপশ্চিম ডেস্ক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৪ আসনে (ভাঙ্গা-চরভদ্রাসন-সদরপুর) নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ। এই আসনে তার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান চৌধুরী। যিনি নিক্সন চৌধুরী নামে পরিচিত। ধারণা করা হচ্ছে, এ আসনে কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি হবেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

শুধু কাজী জাফরুল্লাহই নয়, দেশের অন্তত ৯০টি আসনে আওয়ামী লীগের বেশ কিছু কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রীসভার সদস্য, একাদশ জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্য এমনকি ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীণ বহু প্রার্থীই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৮২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় সমান, জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ২৬৫ প্রার্থী ও ক্ষমতাসীন দল নৌকা প্রতীক নিয়ে ২৬৬ প্রার্থী দিয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, বিএনপি ও সমমনা দলগুলো এই নির্বাচন বর্জন করলেও, এ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৭টি নিবন্ধিত দলের ১,৫১৩ প্রার্থী ও ৩৮২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় ২৭টি রাজনৈতিক দল থাকলেও প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে দলীয় প্রার্থী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে।

বিশেষ করে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং ক্ষমতাসীন দলের জোটের মধ্যে। এবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হবে এসব দলের প্রার্থীদের।

আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা বলেন, দলীয় প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অংশগ্রহণে নির্বাচন ইতিমধ্যেই সারাদেশে প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর পরিবেশে রূপ নিয়েছে। শেষ পর্যন্ত, তারা একটি উচ্চ ভোটার উপস্থিতি সঙ্গে একটি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন চান।

এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বী অন্তত ৯০ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি হতে পারেন। ইতিমধ্যে স্বতন্ত্র ও দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে বিরোধিতা সহিংসতায় রূপ নিয়েছে।

বিএনপি ছাড়া নির্বাচনে ঢাকার কয়েকটি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস তৈরি করছেন।

ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১০টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এরমধ্যে কিছু আসনে জয়-পরাজয়ের ক্ষেত্রে নির্ধারক হয়ে উঠতে পারেন আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।

ঢাকার অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ আসন ঢাকা-৪। এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য সানজিদা খানম, জাতীয় পার্টির প্রার্থী সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব আওলাদ হোসেনের বিরুদ্ধে।

শ্যামপুর-কদমতলীর এ আসনে নৌকা ও লাঙ্গল প্রতীকের মধ্যে নির্বাচনী লড়াই তীব্র করতে পারেন আওলাদ হোসেন।

ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। এ আসনে নৌকার টিকিট পেতে ব্যর্থ তালুকদার মোহাম্মদ তৌহিদ জংয়ের বিরুদ্ধে কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি হবেন।

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে এ আসনে জয়ী হন মুরাদ জং। সাভারের এ আসনে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম।

ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর মুখোমুখি হচ্ছেন দুই শক্তিশালী স্বতন্ত্র প্রার্থী: ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন ও হাবিবুর রহমান মোল্লার ছেলে মসিউর রহমান মোল্লা সজল। হাবিবুর রহমান এ আসন থেকে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন।

ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মইনুল হোসেন খান নিখিলের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন।

নিখিল আওয়ামী লীগের যুব শাখা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। আর তুহিন আওয়ামী লীগের আরেক যুব শাখা ঢাকা উত্তর আওয়ামী যুব মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি।

ঢাকা-১৮ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেরিফ কাদেরের স্বার্থে আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় প্রার্থী হাবিব হাসানকে প্রত্যাহার করলেও বেশ কিছু স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকা উত্তর মহানগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক খসরু চৌধুরী অন্যতম শক্তিশালী প্রার্থী।

ঢাকা-২০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে লড়ছেন ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মালেক এবং একই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সম্প্রতি পদত্যাগ করা উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাদ্দেছ হোসেন।

কিশোরগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল কাহার আকন্দ স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক বিএনপি নেতা আখতারুজ্জামানের বিরুদ্ধে লড়ছেন।

কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফজাল হোসেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সুব্রত পালের সঙ্গে।

টাঙ্গাইল-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছোট মনিরকে প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে হবে উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া ইউনুস ইসলাম তালুকদারের।

টাঙ্গাইল-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুল ইসলাম খানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা।

টাঙ্গাইল-৪ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম তালুকদারের বিরুদ্ধে লড়ছেন প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।

টাঙ্গাইল-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মামুন অর রহিদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী লড়াইয়ে থাকা এমপি সানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে।

মানিকগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থী না দেওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাহউদ্দিন মাহমুদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী জহিরুল আলম রুবেল।

মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ, বিকল্পধারার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মাহী বি চৌধুরী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবিরের বিরুদ্ধে লড়বেন তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী অন্তরা সেলিম হুদা।

গাজীপুর-১ আসনে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ কে এম মোজাম্মেল হক স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

গাজীপুর-৩ ও গাজীপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রুমানা আলী ও মেহের আফরোজ চুমকি দুজনেই স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

নরসিংদী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে লড়ছেন সাবেক পৌরসভার মেয়র কামরুজ্জামান ও আওয়ামী লীগ নেতা জাকারিয়ার বিরুদ্ধে।

নরসিংদী-৪ আসনে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ হুমায়ুন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল ইসলাম খান হিরুর বিরুদ্ধে।

ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান নৌকা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তার সঙ্গে বিএনপির সাবেক নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরফুর রহমান দোলনের লড়াই হবে।

ফরিদপুর-৩ আসনে ব্যবসায়ী নেতা এ কে আজাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হক।

মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুস সোবহান গোলাপের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাহমিনা বেগম।

এ কে এম এনামুল হক শামীম শরীয়তপুর-২ আসনে তীব্র লড়াইয়ের মুখে পড়বেন যুবলীগ নেতা খালেদ শওকত আলীর বিরুদ্ধে।

আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মতো জাতীয় পার্টির প্রার্থীরাও দেশের উত্তরাঞ্চলে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

নীলফামারী-৪ আসনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখলেছুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী আদেলুর রহমান।

সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজামান নৌকা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তার প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজুল হক ও মমতাজ আলী।

রংপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির হোসাইন মকবুল শাহরিয়ারের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান রাঙা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান।

কুড়িগ্রাম-২ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য হামিদুল হক খন্দকার।

কুড়িগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিপ্লব হাসানের মুখোমুখি হবেন তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী।

গাইবান্ধা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উম্মে কুলসুম স্মৃতি ব্যাপক লড়াইয়ের মুখে পড়বেন স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা আজিজুর রহমান ও আওয়ামী লীগ নেতা মফিজুল হক সরকারের বিরুদ্ধে।

গাইবান্ধা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ও জাপার প্রার্থী কাজী মশিউর রহমানকে লড়াই করতে হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সংসদ সদস্য মনোয়ার হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে।

রাজশাহী বিভাগের ১৬টি আসনে দলীয় প্রার্থীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন। এরমধ্যে রয়েছে, জয়পুরহাট-১, বগুড়া-১, বগুড়া-২, বগুড়া-৩, বগুড়া-৪, বগুড়া-৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, নওগাঁ-১, নওগাঁ-৪, রাজশাহী-৪, রাজশাহী-৬, নাটোর-১, নাটোর-২, সিরাজগঞ্জ-৫, পাবনা-১, পাবনা-২, পাবনা-৩।

খুলনা বিভাগের অন্তত ১৪টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ভোটের ফলাফলের নির্ধারক হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মেহেরপুর-১ আসনে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছেন সংসদ সদস্য ও সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জয়নাল আবেদিন ও আব্দুল মান্নান।

এই বিভাগে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা লড়াই তৈরি করবেন, কুষ্টিয়া-১, কুষ্টিয়া-৩, কুষ্টিয়া-৪, চুয়াডাঙ্গা-১, ঝিনাইদহ-৩, যশোর-২, যশোর-৫, বাগেরহাট-৩, খুলনা-৬, সাতক্ষীরা-২ ও সাতক্ষীরা-৪ আসনে।

বরিশাল বিভাগের আট আসনে লড়াই তৈরি করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরমধ্যে রয়েছে, পটুয়াখালী-৪, ভোলা-৩, বরিশাল-২, বরিশাল-৪, ঝালকাঠি-১, পিরোজপুর-১, পিরোজপুর-২, পিরোজপুর-৩ আসন।

ময়মনসিংহ বিভাগে জামালপুর-২, জামালপুর-৪, ময়মনসিংহ-১, ময়মনসিংহ-২, ময়মনসিংহ-৩ ও ময়মনসিংহ-৯সহ অন্তত ছয়টি আসনে দলীয় প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সিলেট বিভাগে সুনামগঞ্জ-১, সুনামগঞ্জ-২, হবিগঞ্জ-২ ও হবিগঞ্জ-৪সহ অন্তত চারটি আসনে দলীয় প্রার্থীরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

আর চট্টগ্রাম বিভাগে অন্তত ১০ আসনে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরমধ্যে রয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, কুমিল্লা-২, কুমিল্লা-৬, চাঁদপুর-৩, নোয়াখালী-৩, নোয়াখালী-৪, চট্টগ্রাম-৫, চট্টগ্রাম-১০ ও চট্টগ্রাম-১২।

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা,দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন,আসন,রাজনীতি,আওয়ামী লীগ
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
close