আফগানিস্তানকে ২৮৩ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান

এরপর অধিনায়ক বাবর ও শফিক আরেকটি ৫০ ছোঁয়া জুটি গড়লে ওই ১ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে ১০০ হয় পাকিস্তানের দলীয় স্কোর। শফিককে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলে এই জুটি ভাঙেন টিনএজ লেগ স্পিনার নুর আহমদ। ১০ রান পর ১৮ বছর বয়সী আফগান এই লেগস্পিনার ফেরান এই বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ স্কোরার মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। অল্প ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে রানের গতিও কমে যায় পাকিস্তানের।সউদ শাকিলকে নিয়ে দলকে কক্ষপথে ফেরানোর চেষ্টা করেন শাদাব খান।

৩৪ বলে তিন চারে ২৫ রান করে নবীর বলে রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শাকিল। তবে শাদাব খান ও ইফতেখার আহমেদের দৃঢ়তায় বড় সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে এই দুজন যোগ করেন ৭৩ রান। ২৭ বলে চার ছক্কা ও দুই চারে ৪০ রানে ফেরেন ইফতেখার।

আর ৪০ রান করে ম্যাচের শেষ বলে নাভিনের বলে আউট হন শাদাব।

বাবর আজম এবং আব্দুল্লাহ শফিকের হাফসেঞ্চুরিতে চেন্নাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৮২ রান করেছে পাকিস্তান। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেছেন অধিনায়ক বাবর আজম । ৯২ বলে ৪টি চার ও ১টি ছক্কায় ইনিংসটি খেলেছেন তিনি। ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৭৫ বলে ৫৮ রান করেছেন শফিক।

শেষ দিকে ইফতেখার আহমেদের ৪০ রানের উপর নির্ভর করে বড় সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।

চেন্নাইয়ে শুরুটা একেবারে খারাপ ছিল না ১৯৯২ সালের চ্যাম্পিয়নদের। উদ্বোধনী জুটিতে ১০.১ ওভারে ৫৬ রান যোগ করেছেন ইমাম উল হক এবং আব্দুল্লাহ শফিক। ১৭ রান করা ইমামকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।

এরপর অধিনায়ক বাবর এবং শফিক আরেকটি ৫০ ছোঁয়া জুটি গড়লে ওই ১ উইকেট হারিয়ে ২০ ওভারে ১০০ হয় পাকিস্তানের দলীয় স্কোর। শফিককে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলে এই জুটি ভাঙেন টিনএজ লেগ স্পিনার নুর আহমদ। ১০ রান পর ১৮ বছর বয়সী আফগান এই লেগস্পিনার ফেরান এই বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ স্কোরার মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। অল্প ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে রানের গতিও কমে যায় পাকিস্তানের।সউদ শাকিলকে নিয়ে দলকে কক্ষপথে ফেরানোর চেষ্টা করেন শাদাব খান।

৩৪ বলে তিন চারে ২৫ রান করে নবীর বলে রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শাকিল। তবে শাদাব খান ও ইফতেখার আহমেদের দৃঢ়তায় বড় সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে এই দুজন যোগ করেন ৭৩ রান। ২৭ বলে চার ছক্কা এবং দুই চারে ৪০ রানে ফেরেন ইফতেখার।

আর ৪০ রান করে ম্যাচের শেষ বলে নাভিনের বলে আউট হন শাদাব।