বইমেলায় বিদায়ী সুর
করোনা মহামারির কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবারও স্বাভাবিক ছিল না বইমেলা। যদিও করোনার প্রকোপ এখন বেশ নিয়ন্ত্রণে। গত দুদিন করোনায় মৃত্যুশূন্য রয়েছে দেশ।
আগের মতো লেখক-পাঠকদের উপচেপড়া ভিড় ছিল না এবারের বইমেলাতেও। তবে গতবারের চেয়ে ভালো ছিল এবারের পরিস্থিতি। তারপরও পাঠক-লেখকদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল বইমেলা। সেই মিলনমেলার ইতি ঘটছে আজ।
সম্পর্কিত খবর
এবারের বইমেলার মূল প্রতিপাদ্য ছিল- ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’।
প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা ছিল বইমেলা। ছুটির দিনে চলেছে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ৭ লাখ বর্গফুট জায়গায় বইমেলা অনুষ্ঠিত হলো। মেলায় মোট ৩৫টি প্যাভিলিয়নসহ একাডেমি প্রাঙ্গণে ১০২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৪২টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৪৩২টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৩৪টি ইউনিট; মোট ৫৩৪ টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৭৬ টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবারের মেলায়।
পূর্ব পশ্চিম/জেআর